শসা একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার ।শসা শুধু সুস্বাদু খাবারই নয় এটি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি।
দেহে পানির অভাব পুরন করে (কিডনি সুস্থ রাখে ),ত্বকে লাবণ্য ফিরিয়ে আনে।দেশী শসার পাশাপাশি আমাদের দেশে প্রচুর হাইব্রিড শসার চাহিদা রয়েছে।
অনেক কম সময়ে অধিক ফলন হওয়ায় আমাদের দেশের কৃষকের কাছে দিন দিন হাইব্রিড শসা আবাদের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আমাদের দেশে বর্তমানে যেমন হাইব্রিড শসা আবাদ দিন দিন বাড়ছে ঠিক তেমনি হাইব্রিড শসার বিশাল মার্কেট ও তৈরি হচ্ছে ।
আমাদের দেশে বর্তমানে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান হাইব্রিড বীজ উৎপাদন করছে ।আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান উন্নত জাতের বীজ আমদানি করে বাজার জাত করছে ।
টাকি গ্রীন লাইন,অলরাউন্দার ২,আদুরি গ্রীন লাইফ ইত্যাদি কৃষকের কাছে অনেক জনপ্রিয় জাতের শসা বীজের নাম।এসব হাইব্রিড উচ্চফলনশীল জাতের শসা গুলোন দেশী শসার মত আকর্ষণীয় হয়।একদিকে যেমন দেশী শসার মতন হয় আবার আরেক দিকে হাইব্রিড শসার উৎপাদন ক্ষমতা অনেক বেশি এবং হাইব্রিড শসা চাষে কৃষক অনেক লাভবান হয় এবং দেশের সার্বিক শসা চাহিদা পুরন সম্ভব হয়।
হাইব্রিড জাতের শসা গুলোন ৫-১০
গ্রামের প্যাকেটে বাজারজাত করা হয়।প্রতি প্যাকেট ১০০-২৫০(৫ গ্রাম) টাকা মুল্যে
বিক্রি হয়ে থাকে ।
৫ গ্রামের প্যাকেটে ১৮০-২২০ টি বীজ থাকে যা দিয়ে প্রায় ৩-৪ শতাংশ জমি আবাদ করা যায় ।
তিন ফিট দূরে দূরে লাইন করে তিন ফিট দূরে দূরে একটি বীজ বপন করতে হয়।এক জায়গায় এক টির বেশি বীজ বপন করা যাবে না এতে ফলন কমে যাবে ।
বীজ বপনের ৩৫-৪০ দিন পর থেকে শসা উঠানো যাবে।নীচু মাচায় শসা আবাদ করতে হবে।
প্রতিটি গাছের প্রথম ২-৩ টি কড়া বা জালি ফুল অবস্থায় ছিঁড়ে দিতে হবে এতে গাছ দ্রুত বাড়বে এবং ফলন অনেক বেশি হবে ।
৫ গ্রামের প্যাকেটে ১৮০-২২০ টি বীজ থাকে যা দিয়ে প্রায় ৩-৪ শতাংশ জমি আবাদ করা যায় ।
তিন ফিট দূরে দূরে লাইন করে তিন ফিট দূরে দূরে একটি বীজ বপন করতে হয়।এক জায়গায় এক টির বেশি বীজ বপন করা যাবে না এতে ফলন কমে যাবে ।
বীজ বপনের ৩৫-৪০ দিন পর থেকে শসা উঠানো যাবে।নীচু মাচায় শসা আবাদ করতে হবে।
প্রতিটি গাছের প্রথম ২-৩ টি কড়া বা জালি ফুল অবস্থায় ছিঁড়ে দিতে হবে এতে গাছ দ্রুত বাড়বে এবং ফলন অনেক বেশি হবে ।
অতিরিক্ত শীত ও অতিরিক্ত বৃষ্টি ব্যতিত শসা আবাদ করতে হবে।
জমিতে গোবর বা জৈব সার প্রচুর পরিমানে দিতে হবে ইউরিয়া প্রতি শতাংশ জমিতে ৪০০ গ্রাম,
টিএসপি ৫০০ গ্রাম, এমপি(পটাশ) ৪০০ গ্রাম,
জিপসাম ৪০০ গ্রাম, জিংক সালফেট ৪০ গ্রাম,
বরাক্স(সোহাগা) ৪০ গ্রাম( জমির বর্তমান অবস্থা
অনুযায়ী সার প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু তারতম্য
হতে পারে) ।
রোগ
ও পোকা দমনঃ
অনেক সময় পাতার মধ্যে সাদা চোপ চোপ দাগ পড়ে পাতার নিচের অংশ সাদা সুতার মত মাইসেলিয়াম
দেখা যায় এ রোগকে পাউডারি মিল ডিউ বলে ।
সাধারনত ফুল ও ফল আসার সময় এ রোগ দেখা যায় পাউডারি মিল ডিউ রোগ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম থিয়োভিট মিশিয়ে ৭-৮ দিন পর পর জমিতে স্পে করতে হবে ।
সাধারনত ফুল ও ফল আসার সময় এ রোগ দেখা যায় পাউডারি মিল ডিউ রোগ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম থিয়োভিট মিশিয়ে ৭-৮ দিন পর পর জমিতে স্পে করতে হবে ।
(হাইব্রিড
জাতের বীজ থেকে উৎপাদিত ফসলেন দানা কোন অবস্থাতেই
বীজ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না)
0 Comments