তরমুজ একটি স্বাস্থ্যকর ফল। এতে একটি উচ্চমাত্রায় পানি রয়েছে এবং এই ফল লাইকোপিন এবং ভিটামিন-সি সহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে।এই পুষ্টিগুলির অর্থ হল তরমুজ কেবল একটি স্বাদযুক্ত কম-ক্যালোরি ফল নয় বরং এটি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষেও খুব ভাল।
![]() |
Photo source :www.needpix.com |
আমরা চাইলে বাসায় অবসর সময় যেকোন পাত্রের মধ্যে তরমুজ নিজে চাষ করে খেতে পারি।এর জন্য আমাদের একটি পাত্রের মধ্যে মাটি নিতে হবে এবং ২-৫ টি বীজ সংগ্রহ করতে হবে।
বীজ গুলো রোদে ১-২ ঘণ্টা শুকিয়ে ঠান্দা করে পাত্রের মাটিতে সর্বোচ্চ ২ সেন্টিমিটার গভীরে বপন করে দিতে হবে।বপনের সময় বীজ থেকে বীজ কিছুটা দুরুত্ব বজায় রাখতে হবে। বীজ বপন হয়ে গেলে পানি দিতে হবে।মনে রাখতে হবে যে পাত্রের মাটি যেন শুকিয়ে না যায় ।
৬-৮ দিনের মধ্যে চারা গাছ জন্মাতে শুরু করবে।প্রতিদিন সকাল -বিকাল দুই বেলা হালকা করে পানি দিতে হবে।যখন গাছ গুলো একটু বড় হবে ১০-১৫ দিন পর তখন সব গাছ তুলে একটি পাত্রে একটি গাছ রাখবে হবে।চাইলে অন্য পাত্রে গাছ গুলো বপন করা যেতে পারে।দুই সপ্তাহ বা এক মাস পর সামান্য কিছু সার প্রয়োগ করতে পারেন।
২৫ দিনের মধ্যে পুরুশ ফুল ফোটে।প্রতি ৭ টা পুরুশ ফুল আসার পর স্ত্রি ফুল আসে । প্রথম স্ত্রি ফুল ছিঁড়ে দিতে হয় এবং দ্বিতীয় স্ত্রি ফুল রেখে দিতে হবে।
বীজ গাঁজানো থেকে শুরু করে ফল ছেড়া পর্যন্ত মোট ৭০ দিনের মত লেগে যায় ।
0 Comments